শেখ নুরুল আবছার নিসু,চট্রগ্রাম বিভাগীয় প্রধান
এখন সন্ধ্যা নামলেই জ্বলে উঠছে সৌর বিদ্যুতের আলো ফলে ইউনিয়নের কিছু মেঠোপথও এখন আলোকিত হয়ে উঠছে।সন্ধ্যা নামলেই বিভিন্ন গ্রামের মসজিদ, মন্দির, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মোড় ও ছোটখাটো বাজারের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে জ্বলে উঠছে সৌর বিদ্যুতের আলো।জোরারগঞ্জের বিভিন্ন পয়েন্টে প্রায়শই পয়েন্টে সোলার প্যানেলের বাতি বসানো হয়েছে, এবং হবে।অথচ একটা সময় ছিল সন্ধ্যা নামলেই গ্রামের মেঠোপথ মানেই ছিল অন্ধকারাচ্ছন্ন।
জানা গেছে,ইউনিয়নের প্রায়ই অনেক জায়গা অন্ধকারাচ্ছন্ন ছিল,যত্রতত্র দেখা যেত অবৈধ কাজ,নেশার উপদ্রব।আর এখন আলোকিত হওয়ায় নেশাগ্রস্তরা স্থান পরিবর্তন করছে ঘা ডাকা দিয়েছে।এসব বাতির আলোয় আলোকিত ইউপির প্রায়ই অঞ্চল।যার সুফল পাচ্ছেন ইউনিয়নবাসী। প্রধানমন্ত্রীর ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেওয়ার অঙ্গীকার এখন গ্রামীণ সড়কে সৌর বিদ্যুতের আলোয় আলোকিত করছে।
জোরারগন্জ ইউনিয়নের ১নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য কাশেদুল হক ইকবাল বলেন, আমার এলাকার যেখানে মানুষের চলাচল রয়েছে সেসব স্থানে সৌর প্যানেলের মাধ্যমে আলো পৌঁছানো হচ্ছে।এখনো পর্যন্ত এ ওয়ার্ডে মসজিদ ও গ্রামের ১১টি সৌর প্যানেলের অর্ডার করা হয়েছে। রাতের আঁধারে সৌর বিদ্যুতের আলোয় নিরাপদে মানুষ চলাচল করবে।রাস্তাগুলো আলোকিত হলে এখন রাতে অপরাধ প্রবণতা অনেকাংশেই কমে যাবে।এখন রাত নামলেই আলোয় আলোকিত হচ্ছে গ্রামের মেঠোপথ।
৩নং জোরারগন্জ ইউপির চেয়ারম্যান রেজাউল করিম মাষ্টার বলেন,বর্তমান সরকারের সোলার স্থাপন প্রকল্পটি একটি যুগান্তকারী প্রকল্প।নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহারে মানুষের পাশাপাশি পরিবেশও উপকৃত হচ্ছে।সৌর বিদ্যুৎ পরিবেশবান্ধব,সাশ্রয়ী ও নিরাপদ।আমার ইউনিয়নের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ওই সব লাইট স্থাপন করা হচ্ছে এবং হবে।এতে আমার জোরারগন্জবাসী নিরাপত্তাসহ নির্বিঘ্নে চলাফেরা করতে পারছেন।ইউনিয়নবাসীর সেবাই আমার লক্ষ্য,সরকারের লক্ষ্য।আমি ৩নং জোরারগন্জবাসীর সার্বিক সমর্থন ও সহযোগিতা কামনা করছি।