বুধবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৫, ০৫:১২ পূর্বাহ্ন
ঘোষণাঃ
বহুল প্রচারিত বঙ্গবাজার পত্রিকায় আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে আজই যোগাযোগ করুন,এছাড়াও আপনার আশেপাশে ঘটে যাওয়া কোন ঘটনা, দুর্ঘটনা, দুর্নীতি, ভালো খবর, জন্মদিনের শুভেচ্ছা, নির্বাচনি প্রচারণা, হারানো সংবাদ, প্রাপ্তি সংবাদ, সংর্বধনা, আপনার সন্তানের লেখা কবিতা, ছড়া,গান প্রকাশ করতে যোগাযোগ করুন। ❤️দেশ সেরা পত্রিকা হতে পারে আপনার সহযাত্রী ❤️

গণতন্ত্রের মানসপুত্রের মৃত্যুবার্ষিকী আজ

  • বঙ্গ নিউজ ডেস্কঃ প্রকাশিত বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৩ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা: গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর)। এ উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস পৃথক বাণী দিয়েছেন।

বাণীতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী ছিলেন একজন উদার ও প্রাজ্ঞ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, একজন দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক এবং অসাম্প্রদায়িক চেতনার পথিকৃৎ। সাধারণ মানুষের প্রতি তার ছিল অকৃত্রিম মমত্ববোধ।

তিনি বলেন, সোহরাওয়ার্দী মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা এবং অসাম্প্রদায়িক রাজনীতি বিকাশে এবং এ অঞ্চলের জনগণের আর্থসামাজিক উন্নয়নে সারাজীবন কাজ করেছেন। গণতান্ত্রিক রীতি ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল এই রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বকে ‘গণতন্ত্রের মানসপুত্র’ বলে আখ্যায়িত করা হয়।

তিনি আরও বলেন, ‘উপমহাদেশের প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর ৬১তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আমি তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানাই। আমি তার বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।’

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী এ উপমহাদেশের মেহনতি মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়ন ও রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় আজীবন সংগ্রাম করেছেন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর থেকে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী তৎকালীন পাকিস্তান সরকারের গণবিরোধী কার্যকলাপের বিরুদ্ধে এদেশের মানুষকে সোচ্চার ও সংগঠিত করেছিলেন।

হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে বলা হয় গণতন্ত্রের মানসপুত্র। অসাম্প্রদায়িক রাজনীতির প্রবর্তক এবং স্বাধীন বাংলার প্রস্তাবক হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর সঙ্গে এই জনপদের সম্পর্ক অবিচ্ছেদ্য। তিনি ছিলেন বৃটিশ ভারতের সবচেয়ে মানবতাবাদী, গণতান্ত্রিক নেতা।

বরেণ্য এ নেতা ১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর লেবাননের বৈরুতে একটি হোটেল কক্ষে মারা যান।  পরে তাকে ঢাকায় আনা হয় ও ৮ ডিসেম্বর রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে) তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজা শেষে তাকে ঢাকা হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে শেরেবাংলা একে ফজলুল হকের কবরের পাশে সমাহিত করা হয়। তিনি ছিলেন একজন উদার ও প্রাজ্ঞ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, অবিভক্ত বাংলার মুখ্যমন্ত্রীসহ তত্কালীন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী।
এই ধরনের আরও খবর

Advertising

আর্কাইভ

আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিন এখানে

জেলা প্রতিনিধি হতে যোগাযোগ করুন

সপ্তাহের সেরা ছবি

© All rights reserved © 2022 bongobazarpatrika.com
Theme Download From ThemesBazar.Com