বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৮:৩৩ পূর্বাহ্ন
ঘোষণাঃ
বহুল প্রচারিত বঙ্গবাজার পত্রিকায় আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে আজই যোগাযোগ করুন,এছাড়াও আপনার আশেপাশে ঘটে যাওয়া কোন ঘটনা, দুর্ঘটনা, দুর্নীতি, ভালো খবর, জন্মদিনের শুভেচ্ছা, নির্বাচনি প্রচারণা, হারানো সংবাদ, প্রাপ্তি সংবাদ, সংর্বধনা, আপনার সন্তানের লেখা কবিতা, ছড়া,গান প্রকাশ করতে যোগাযোগ করুন। ❤️দেশ সেরা পত্রিকা হতে পারে আপনার সহযাত্রী ❤️

জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল, শুল্ক বৃদ্ধিসহ যেসব চমক দিচ্ছেন ট্রাম্প

  • বঙ্গ নিউজ ডেস্কঃ প্রকাশিত মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ১৩ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা: দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। পূর্বঘোষণা অনুসারে দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই বেশ কিছু চমক দিয়েছেন তিনি। সামনে থাকতে পারে আরও চমক।

বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে আগেই ইঙ্গিত দেওয়া হয়, ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ২০০টি নির্বাহী আদেশের ঘোষণা দিতে পারেন ট্রাম্প। দায়িত্ব গ্রহণ করে বিভিন্ন ধরনের নির্বাহী আদেশ জারি করা মার্কিন প্রেসিডেন্টদের জন্য সাধারণ একটি বিষয়। এ ধরনের আদেশের আইনি ভার আছে। কিন্তু পরবর্তী প্রেসিডেন্ট বা আদালত এসব আদেশ চাইলে তা বাতিল করতে পারে।

কিন্তু ডোনাল্ড ট্রাম্প যে পরিমাণ নির্বাহী আদেশ জারি করার পরিকল্পনা করেছিলেন তা নজিরবিহীন। আর তার অনেকটা তিনি বাস্তবায়নও করেছেন।

কেউ যুক্তরাষ্ট্রের মাটিতে জন্মগ্রহণ করলে তিনি জন্মসূত্রে দেশটির নাগরিকত্ব পাবেন। দেড় শ বছরের পুরোনো এই সাংবিধানিক অধিকারকে ‘হাস্যকর’ বলে মনে করেন ট্রাম্প।

ক্ষমতা গ্রহণের প্রথম দিনেই ডোনাল্ড ট্রাম্প যেসব নির্বাহী আদেশ ঘোষণা করেছেন ও সামনে করতে পারেন সেগুলো হল:

১. অভিবাসন
ওভাল অফিসে ডোনাল্ড ট্রাম্প দায়িত্ব নেওয়ার পরে যেসব নির্বাহী আদেশে সই করেছেন তার মধ্যে একটি  হলো যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সীমান্তে জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি। আর একটি জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব আইন সংক্রান্ত। এগুলো সই করার পরে ট্রাম্প বলেন এসব বিষয় অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিন থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় পরিসরে অভিবাসী বিতাড়ন কর্মসূচি চালু করার আশ্বাস দিয়েছিলেন ট্রাম্প। জাতীয় সীমান্ত জরুরি অবস্থা ও দক্ষিণ সীমান্ত সুরক্ষায় সহায়তার জন্য সামরিক বাহিনীকে নির্দেশ দেওয়ার কথাও বলেছিলেন তিনি।

ট্রাম্প বলেছেন, তিনি অভিবাসন অনেক পুরোনো একটি নীতির অবসান ঘটাতে যাচ্ছেন। এই নীতির কারণে স্কুল ও চার্চে অভিযান চালাতে পারত না কেন্দ্রীয় অভিবাসন কর্তৃপক্ষ।

কেউ যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করলে তিনি জন্মসূত্রে দেশটির নাগরিকত্ব পাবেন। দেড় শ বছরের পুরোনো এই সাংবিধানিক অধিকারকে ‘হাস্যকর’ বলে একদিন তা বাতিল করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন তিনি। শপথ নেওয়ার পরে এ সংক্রান্ত নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। তবে শুধু নির্বাহী আদেশ দিয়েই এই নীতি পরিবর্তন করা কঠিন। কারণ, মার্কিন সংবিধানে জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছে।

২. মেক্সিকো নীতি
ট্রাম্প খুব দ্রুত তার ‘রিমেইন ইন মেক্সিকো’ নীতি আবারও বাস্তবায়নের উদ্যোগ নিতে পারেন। প্রথম মেয়াদে তিনি এই নীতি গ্রহণ করেছিলেন। এর মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয়প্রার্থী মেক্সিকোর অধিবাসী নয় এমন প্রায় ৭০ হাজার মানুষকে এ সংক্রান্ত শুনানি হওয়ার আগ পর্যন্ত মেক্সিকোয় অপেক্ষা করতে বলা হয়েছিল।

৩. সীমান্ত বন্ধ
১৯৪৪ সালে নেওয়া পদক্ষেপটি টাইটেল ৪২ নামে পরিচিত। এর অধীনে জনস্বাস্থ্যের সুরক্ষা নিশ্চিতে অভিবাসন কমাতে পারে মার্কিন সরকার। সবশেষ করোনা মহামারির সময় টাইটেল ৪২ ব্যবহার করা হয়েছিল। তবে মার্কিন সংবাদমাধ্যমগুলোর বিভিন্ন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসন্ন ট্রাম্প প্রশাসন এমন একটি রোগের সন্ধানে আছে, যেটি মেক্সিকোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ সীমান্ত বন্ধ করার পরিকল্পনাকে ন্যায্যতা দিতে সহায়তা করবে।

৪. মাদক চক্র 

ডোনাল্ড ট্রাম্প মাদক চক্রগুলোকে ‘বিদেশি সন্ত্রাসী সংগঠন’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। আল-কায়েদা, তথাকথিত ইসলামিক স্টেট এবং হামাসের মতো গোষ্ঠীগুলোর তালিকায় এসব চক্রকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে।

৫. সীমান্ত প্রাচীর 
২০১৬ সালে ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন তখন তিনি সীমানা প্রাচীর নির্মাণের জন্য একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছিলেন। প্রাচীরটির একটি অংশ নির্মাণ করা হলেও এখনো বড় একটি অংশ অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে। ট্রাম্প হয়তো এবার সেই কাজটি শেষ করতে পারেন।

৬. শুল্ক 
যুক্তরাষ্ট্রের শিল্পোৎপাদন খাতকে অগ্রাধিকার দেওয়ার প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবে আমদানি পণ্যের ওপর ব্যাপক শুল্কারোপের আশ্বাস দিয়েছেন ট্রাম্প। প্রথম মেয়াদে প্রেসিডেন্ট থাকাকালে চীনসহ বিভিন্ন দেশের আমদানি পণ্যের ওপর শুল্কারোপ করেছিলেন ট্রাম্প। জো বাইডেন ক্ষমতায় আসার পর সেটি বজায় রেখেছিলেন।

৭. ক্রিপ্টো মজুত
ট্রাম্প সব সময় ক্রিপ্টোকারেন্সির পক্ষে ছিলেন। তিনি মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর বিটকয়েনের দাম ৩০ শতাংশ বেড়েছে। অনেকের বিশ্বাস, বিটকয়েনের একটি কেন্দ্রীয় মজুত গড়ে তোলার জন্য ট্রাম্প খুব দ্রুত পদক্ষেপ নেবেন। এটি হবে যুক্তরাষ্ট্রের জ্বালানি তেল ও স্বর্ণের মতো একটি কৌশলগত মজুত। ট্রাম্পের ভাষ্য, মার্কিনিদের উপকারে এটি স্থায়ী জাতীয় সম্পদ হিসেবে কাজে লাগবে।

৮. জলবায়ু নীতি
বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন পরিবেশবান্ধব কর্মসংস্থান বৃদ্ধি, দূষণ নিয়ন্ত্রণ এবং অবকাঠামো তহবিলের জন্য বেশ কিছু নির্দেশনা, আইন এবং তহবিল কর্মসূচি পরিচালনা করেছেন। এটিকে তিনি তাঁর সবচেয়ে বড় অর্জনগুলোর একটি হিসেবে দেখেন।

ট্রাম্প স্পষ্ট করেছেন যে, বাইডেনের নেওয়া এসব পদক্ষেপের বেশির ভাগই বাতিল করতে চান তিনি। অফশোর ও কেন্দ্রীয় ভূমিতে খনন সংক্রান্ত বিধিনিষেধ প্রত্যাহারে ট্রাম্প নির্বাহী আদেশ দিতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। নতুন বায়ু বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্পের ওপর নিষেধাজ্ঞা এবং বৈদ্যুতিক গাড়ির আদেশ বাতিল করার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন ট্রাম্প।

২০১৭ সালে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার ছয় মাসের মধ্যে প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে বের হয় আসেন ট্রাম্প। এটি একটি আন্তর্জাতিক মাইলফলক চুক্তি, যার উদ্দেশ্য বৈশ্বিক উষ্ণায়ন বৃদ্ধির মাত্রা কমিয়ে আনা। ২০২১ সালে ক্ষমতায় আসার প্রথম দিনই জো বাইডেন পুনরায় এই চুক্তিতে যোগ দেওয়ার উদ্যোগ নেন। তবে ট্রাম্প আবারও চুক্তি থেকে সরে আসবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এর মধ্যেই তিনি  প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে বেরিয়ে আসার নির্বাহী আদেশে সই করেছেন।বাইডেন আমলের ৭৮টি নির্বাহী আদেশ বাতিলে সই করেছেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত জনতাকে ট্রাম্প প্রতিশ্রুতি দেন যে, হোয়াইট হাউসে ফিরে আরও অনেক আদেশে সই করবেন তিনি।

৯. ক্যাপিটল হিলের দাঙ্গা
যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পরপরই নিজের প্রায় ১ হাজার ৫০০ সমর্থককে কারামুক্ত করার জন্য এক নির্বাহী আদেশে সই করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। ২০২১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গার পর শত শত মানুষকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়।  সিএনএনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেছিলেন, ‘আমি তাদের অনেককেই ক্ষমা করতে আগ্রহী। তবে প্রত্যেকের জন্য এ কথা বলতে পারছি না। কারণ, তাদের মধ্যে দু-একজন সম্ভবত নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছিল।’ ওই হামলায় যুক্ত থাকার অভিযোগে দেড় হাজারের বেশি মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। এর মধ্যে অন্তত ৬০০ জনের বিরুদ্ধে হামলা এবং কেন্দ্রীয় কর্মকর্তাদের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ আনা হয়েছিল।

১০. গোপন নথি
রোববার অভিষেক-পূর্ব বিজয় সমাবেশে ট্রাম্প বলেছিলেন, ১৯৬৩ সালে প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত গোপন নথি প্রকাশ করবেন তিনি, যা নিয়ে রয়েছে অসংখ্য ষড়যন্ত্র তত্ত্ব। তিনি আরও বলেছেন, ১৯৬৮ সালে সিনেটর রবার্ট কেনেডি এবং নাগরিক অধিকার নেতা মার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত তথ্যের ক্ষেত্রেও একই কাজ করবেন।

১০. ইউক্রেন যুদ্ধ 
ট্রাম্প নির্বাচনী প্রচারাভিযানের সময় দাবি করেছিলেন, তিনি  প্রেসিডেন্ট পদে আসীন হওয়ার প্রথম দিনেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান ঘটাবেন। যুদ্ধ বন্ধে তাঁর ছয় মাস সময় লাগতে পারে। তবে যুদ্ধ বন্ধে প্রথম দিনগুলোতে কী পদক্ষেপ নেবেন, এখনো তা স্পষ্ট নয়। শপথ নেওয়ার দিন ট্রাম্প বলেছেন, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি যুদ্ধ বন্ধে চুক্তিতে পৌঁছাতে চান।

১১. কিউবা ও ভেনেজুয়েলা
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে ‘সন্ত্রাসবাদের মদদদাতা’ দেশের তালিকা থেকে কিউবার নাম সরিয়ে দিয়েছেন জো বাইডেন। ট্রাম্প নির্বাহী আদেশ ব্যবহার করে এ সিদ্ধান্ত বাতিল করতে পারেন। তিনি ভেনেজুয়েলার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহাল করতে পারেন।

১২.ডিইআই
সাম্প্রতিক বছরগুলোয় যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে স্কুল এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো নারী ও জাতিগত সংখ্যালঘুদের সহায়তায় বিভিন্ন নীতি গ্রহণ করেছে। ‘বৈচিত্র্য, ন্যায্যতা ও অন্তর্ভুক্তির (ডিইআই)’ অধীনে শ্রেণিবদ্ধ এসব চর্চার প্রতি অনেক সময় রক্ষণশীলরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এগুলো আইনি চ্যালেঞ্জের মুখোমুখিও হয়েছে। ট্রাম্প এগুলো বিলুপ্ত করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং মেটা, ওয়ালমার্ট ও অ্যামাজনসহ প্রধান প্রধান ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো এরই মধ্যে সংশ্লিষ্ট উদ্যোগগুলো ফিরিয়ে আনতে শুরু করেছে।

ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশ ব্যবহার করে ডিইআই প্রোগ্রাম রয়েছে এমন স্কুল বা অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে কেন্দ্রীয় তহবিল নিষিদ্ধ করতে পারেন। তিনি ‘সমালোচনামূলক জাতিতত্ত্ব’ শেখানো হয়, এমন স্কুলগুলোর জন্যও তহবিল নিষিদ্ধ করতে পারেন।

১৩. গর্ভপাত 
গর্ভপাত আগের বেশির ভাগ রিপাবলিকান প্রেসিডেন্টের মতো ট্রাম্প ‘মেক্সিকো সিটি নীতি’ পুনর্বহাল করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এর ফলে গর্ভপাত বিষয়ক পরামর্শ সেবাদাতা আন্তর্জাতিক গোষ্ঠীগুলোকে কেন্দ্রীয় সহায়তা দেওয়া নিষিদ্ধ হয়ে যাবে। তিনি একটি গর্ভপাত বিষয়ক বিধিও পুনর্বহাল করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। এর ফলে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সরবরাহকারী এবং নিম্ন-আয়ের পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচির আওতায় রোগীদের কাছে গর্ভপাতের কথা বলা যাবে না।

ঢাকা: দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। পূর্বঘোষণা অনুসারে দায়িত্ব নেওয়ার প্রথম দিনেই বেশ কিছু চমক দিয়েছেন তিনি। সামনে থাকতে পারে আরও চমক।

১৪. খেলাধুলায় ট্রান্সজেন্ডার নারী
ট্রাম্প বারবার স্কুল এবং স্বাস্থ্যসেবায় ট্রান্সজেন্ডারদের অংশগ্রহণের সমালোচনা করে এটিকে ‘ট্রান্সজেন্ডার পাগলামি’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। বিশেষ করে ট্রান্সজেন্ডার নারীদের খেলাধুলায় অংশগ্রহণ থেকে নিষিদ্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।

টিকটক নিয়ে ট্রাম্প একটি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এতে চীনা মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটক নিষিদ্ধ করার আইন স্থগিত হলো। ট্রাম্প এর আগে টিকটকের ওপর দেওয়া নিষেধাজ্ঞার পক্ষে ছিলেন। কিন্তু সম্প্রতি তিনি তার এ অবস্থান থেকে সরে এসেছেন। ট্রাম্প বলেছেন, গত বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের সময় টিকটকে তার ভিডিওগুলো কোটি কোটি বার দেখা হয়েছে।

এই ধরনের আরও খবর

Advertising

আর্কাইভ

আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিন এখানে

জেলা প্রতিনিধি হতে যোগাযোগ করুন

সপ্তাহের সেরা ছবি

© All rights reserved © 2022 bongobazarpatrika.com
Theme Download From ThemesBazar.Com