শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৪০ পূর্বাহ্ন
ঘোষণাঃ
বহুল প্রচারিত বঙ্গবাজার পত্রিকায় আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে আজই যোগাযোগ করুন,এছাড়াও আপনার আশেপাশে ঘটে যাওয়া কোন ঘটনা, দুর্ঘটনা, দুর্নীতি, ভালো খবর, জন্মদিনের শুভেচ্ছা, নির্বাচনি প্রচারণা, হারানো সংবাদ, প্রাপ্তি সংবাদ, সংর্বধনা, আপনার সন্তানের লেখা কবিতা, ছড়া,গান প্রকাশ করতে যোগাযোগ করুন। ❤️দেশ সেরা পত্রিকা হতে পারে আপনার সহযাত্রী ❤️

জান্নাত থেকে আসছে জমজম কূপের পানি! জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা

  • বঙ্গ নিউজ ডেস্কঃ প্রকাশিত বৃহস্পতিবার, ২১ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৬৫ বার পড়া হয়েছে

আল্লাহ পাকের কুদরত দেখে অবাক বিজ্ঞানীরা! বাদশাহ খালেদের শাসনামলে ষাটের দশকে আধুনিক যন্ত্রপাতি দিয়ে জমজম কূপটি পরিষ্কার করার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। পরিষ্কারের কাজটি তত্বাবধান করে ছিলেন প্রকৌশলী “ইয়াহইয়া কোশক”
তার প্রদত্ত বিবরণ থেকে জানা যায়, বড় ধরনের কয়েকটি পাথরের তলদেশে থেকে প্রবল বেগে পানি উৎসারিত হচ্ছে। সব চাইতে বড় পাথরের উপর স্পষ্ট আরবী হরফে “বিসমিল্লাহ” কথাটি উৎকলিত রয়েছে।

রাসুলুল্লাহর (সাঃ) এর দাদা আবদুল মুত্তালিব -এর সময় কূপের গভীরতা ছিল মাত্র ১৪ ফুট। খলিফা মামুনুর রশীদের আমলে পুনরায় খনন করা হয় এই জমজম কূপ।

এ সময় পানির নিঃসরণ খুব বেড়ে যায় গিয়েছিল। এমন কি কূপের বাইরে পানি উপচে পড়া শুরু করছিল। দীর্ঘ কয়েক শতাব্দী পর সরকার আধুনিক যন্ত্রপাতি সাহায্য কূপটি পুনঃখনন করেন।

২৪ জন ডুবুরি কূপের তলদেশে গিয়েছিল তা পরিক্ষা-নিরীক্ষা করার জন্য। ডবুরিরা দেখতে পাম সেখানে রং-বেরংয়ের মাটির স্তর জমাট বেঁধে আছে। আর অবিরাম নির্গত পানিকে পরিশোধন করছে।তারা আল্লাহর এই কুদরত দেখে বিস্মিত হন। বর্তমানে জম জম কূপের গভীরতা ৫১ ফুট।

এক নজরে জমজম কূপঃ
# আল্লাহ তাআলার অসীম কুদরতে ৪০০০ বছর পূর্বে সৃষ্টি হয়েছিল।
# ভারী পানি উত্তোলনের মোটরের সাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে ৮০০০ লিটার পানি উত্তোলন করার পরও পানি ঠিক সৃষ্টির সূচনাকালের ন্যায়।
# পানির স্বাদ পরিবর্তন হয়নি, জন্মায়নি কোন ছত্রাক বা শৈবাল।
# সারাদিন পানি উত্তোলন শেষে, মাত্র ১১ মিনিটেই আবার পূর্ণ হয়ে যায় কূপটি।
# এই কূপের পানি কখনও শুকায়নি, সৃষ্টির পর থেকেই এই রকম আছে এর পানি প্রবাহ, এমনকি হজ্ব মওসুমে পানির ব্যবহার কয়েক গুণ বেড়ে যাওয়া সত্বেও এই পানির স্তর কখনও নিচে নামে না।
# সৃষ্টির পর থেকে এর গুনাগুন, স্বাদ ও এর মধ্যে বিভিন্ন উপাদান একই পরিমাণে আছে।
# এই কূপের পানির মধ্যে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম সল্ট এর পরিমাণ অন্যান্য পানির থেকে বেশি,এজন্য এই পানি শুধু পিপাসাই মিটায় না, এই পানি ক্ষুধাও নিবারণ করে।
# এই পানিতে ফ্লুরাইডের পরিমাণ বেশী থাকার কারণে এতে কোন জীবানু জন্মায় না।
# এই পানি পান করলে সকল ক্লান্তি দূর হয়ে যায়।

এই ধরনের আরও খবর

Advertising

আর্কাইভ

আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিন এখানে

জেলা প্রতিনিধি হতে যোগাযোগ করুন

সপ্তাহের সেরা ছবি

© All rights reserved © 2022 bongobazarpatrika.com
Theme Download From ThemesBazar.Com