মেয়ের অসামাজিক কার্যকলাপে অতিষ্ঠ হয়ে খুন করে লাশ পুঁতে রাখেন বাবা রফিকুল। বিয়েবিচ্ছেদের পর থেকেই অস্বাভাবিক জীবন শুরু করেন মেয়ে। জড়িয়ে পড়েন অসামাজিক কার্যকলাপে। এ নিয়ে গ্রামে অনেক সালিশ ও বিচার হয়। সর্বশেষ গত ঈদুল আজহায় ঢাকা থেকে বাড়িতে যান মেয়ে। ওই সময় অন্তঃসত্ত্বা জানার পর মেয়েকে হত্যা করেন বাবা। পুঁতে রাখেন লাশ।
মেয়ের অসামাজিক কাজে অতিষ্ঠ হয়ে এ কাজ করেছেন বলে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছেন বাবা। সবকিছু শুনে রফিকুলকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন বিচারক।