সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ০৩:০০ অপরাহ্ন
ঘোষণাঃ
বহুল প্রচারিত বঙ্গবাজার পত্রিকায় আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিতে আজই যোগাযোগ করুন,এছাড়াও আপনার আশেপাশে ঘটে যাওয়া কোন ঘটনা, দুর্ঘটনা, দুর্নীতি, ভালো খবর, জন্মদিনের শুভেচ্ছা, নির্বাচনি প্রচারণা, হারানো সংবাদ, প্রাপ্তি সংবাদ, সংর্বধনা, আপনার সন্তানের লেখা কবিতা, ছড়া,গান প্রকাশ করতে যোগাযোগ করুন। ❤️দেশ সেরা পত্রিকা হতে পারে আপনার সহযাত্রী ❤️

২২ বছর পর ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে বাংলাদেশে নিজ পরিবারের সন্ধান পেলেন এক পাকিস্তানি তরুণী

  • বঙ্গ নিউজ ডেস্কঃ প্রকাশিত রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১০০ বার পড়া হয়েছে

২২ বছর পর ফেসবুক গ্রুপ ‘আমাদের ফেনী’ মাধ্যমে বাংলাদেশে নিজ পরিবারের সন্ধান পেলেন তাহরিম রিদা নামে এক পাকিস্তানি তরুণী। বৃহস্পতিবার (০৯ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টা ৫৭ মিনিটে ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকে রিদা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি স্ট্যাটাস দেন।

সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, ‘আসসালামু অলাইকুম সবাইকে। আমি এখানে আমার বাবার পরিবার খুঁজতে এসেছি।  আমার বাবা ১৯৮৭ সালে পাকিস্তান এসে আমার মাকে বিয়ে করেছিলেন। ২০০৪ সালে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। তিনি বাংলাদেশের ফেনী থেকে এসেছিলেন। তার নাম ছিল মুহাম্মদ কাসিম আজাদ। আমার দাদার নাম তফাজুল হক, যিনি সম্ভবত আমার বাবার শৈশবে মারা গিয়েছিলেন। আমি আমার বাবার পরিবার সম্পর্কে খুব বেশি বা প্রায় কিছুই জানি না।’

গ্রুপে চাচার একটি ছবি দিয়ে তিনি বলেন, আবু সাদিক আমার বাবার বড় ভাই। যদি কেউ এই পরিবার সম্পর্কে কিছু জানেন তবে আমার পরিবারের সঙ্গে দেখা করা যাবে। এটা আমার জন্য খুবই আনন্দের হবে যা আমি কখনো দেখিনি।

পোস্ট দেওয়ার ২৩ মিনিটের মধ্যে বাবার পরিবারের সঙ্গে তাহরিমের পরিচয় হয়। তার বাবার বাড়ি ফেনীর দাগনভূঁইয়ার ফাজিলের ঘাটে। পোস্ট দেওয়ার ২৩ মিনিটের মধ্যেই তাহরিমের ফুফু ও তার ছেলের সঙ্গে কথা হয়।

তাহরিমের দাবি, কলেজে বা বাইরে গেলে বাবার পরিচয় জানতে অনেকেই বিরক্ত করে। পিতৃপরিচয় না থাকায় অবহেলিত হতে হয়েছে ২২ বছর। পাকিস্তানে মাকে রেখে দেশে আসলে বাবা অসুস্থ হয়ে মারা যান। তারপর আর তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ হয়নি।

এই ধরনের আরও খবর

Advertising

আর্কাইভ

আপনার প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন দিন এখানে

জেলা প্রতিনিধি হতে যোগাযোগ করুন

সপ্তাহের সেরা ছবি

© All rights reserved © 2022 bongobazarpatrika.com
Theme Download From ThemesBazar.Com