শেখ নুরুল আবছার নিসু,চট্রগ্রাম বিভাগীয় প্রধান।
সরকার একদিকে বিদ্যুৎ সমস্যার কথা বলছে অন্য দিকে সরকার ইলেকট্রিক গাড়ী আমদানী করার পরিকল্পনা করছে বা করছে।ইদানিং গ্রামগন্জে যে হারে অটোরিক্সা বা ইলেকট্রিক মোটর সাইকেল এবং ইলেকট্রিক গাড়ী বের হয়েছে তাতে করে যে হারে বিদ্যুৎ খরছ হচ্ছে তাতেই তো বিদ্যুতের ১২টা বেজে যাচ্ছে।অসম্ভব বৈদ্যুতিক খরছ হয় এসব ইলেকট্রিক গাড়ী চার্জ করাতে।সরকার যদিও বলছে জনগনকে বৈদ্যুতিক খরছে মিতব্যয়ী হতে,তবে কেন এসব ইলেকট্রিক চার্জিক্যাল পণ্য আমদানী করা হয়? বা এসব পণ্য আমদানীতে জনগনকে নিরুৎসাহিত করা হয় না কেন?আমাদের আমদানী মন্ত্রনালয় বা শিল্প মন্ত্রনালয় বা বানিজ্য মন্ত্রনালয় অথবা এসব আমদানী কাজে যেসব সম্পর্কিত মন্ত্রনালয় আছে তারাতো বরং জরুরী ভিত্তিতে এবং অগ্রাধিকার ভিত্তিতে উৎকোচের বিনিময়ে হোক বা নাই হোক এসব ইলেক্ট্রনিক পণ্য আমদানী সহসাই করে পেলেন। তবে কি নীতি-নির্ধারক মহল কি এসবের ব্যাপারে জানেন না বা বুঝেন না! নাকি উৎকোচ দিলেই এসব বুঝের জ্ঞান ও অবুঝ হয়ে যায় প্রশ্ন রাখলাম জনৈক দায়িত্বশীলদের প্রতি!নিজেরা ভুল করে যদি “উদোর পিন্ডি বুধোর ঘাড়ে”চাপিয়ে দেওয়া সংস্কৃতি থেকে আমজনতা মুক্তি চায়।এসব এখন জনগণ আর খেতে অভ্যস্ত নয়।নীতি-নির্ধারকের পাশাপাশি ও এদেশের সিভিল নাগরিকদের মাঝেও হাজারো উচ্চ বুদ্ধিদীপ্ত সম্পন্ন সমাজদৃষ্ট ক্ষমতাবান বা যোগ্য লোকবল আমাদের দেশে রয়েছে,তাই যে কোন বিষয়ে অপরাপর তৈল মাখামাখি থেকে বাংলার অগণিত সভ্যসমাজ মুক্তি চায়।আশাকরি শুভ বুদ্ধির উদয় হবে এবার,জয়বাংলা।